https://www.youtube.com/channel/UCu-5-QK52Ol1gGazcjhGLOA…

যারা ভারত-বিরোধী স্লোগান দিয়েছে তারা আরজেডি-র নয়, দাবি আরারিয়া লোকসভা আসনের জয়ী প্রার্থী সরফরাজ আলমের। উল্লেখ্য, আরারিয়া আসনের ফল ঘোষণার পর ভারত-বিরোধী স্লোগানের একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশ্যে আসে। এরই প্রতিক্রিয়ায় আরজেডি-র জয়ী প্রার্থী জানালেন, যারা স্লোগান দিয়েছে তারা আরজেডি-র নয়। একটি উপনির্বাচনের ফল প্রকাশের পর উচ্ছাস এতটা উগ্রতা যা কিনা দেশের অখণ্ডতার উপরে প্রশ্ন আনবে ? এতো টা সাহস হয় এদের কিভাবে ? মোদী সরকারের পতন হয়ে যদি ধরলাম জোট সরকার আসে তবে তাদের সীমান্ত বিষয়ক ও দেশের অখণ্ডতা বিষয়ক স্বচ্ছতা থাকতে হবে , মনমোহন সরকারের মতো অতি ভদ্র পাকিস্তানের মার খাওয়া সরকার আমরা চাই না / একদিকে বেকারি , দারিদ্রতা , ধর্মবাদ নিয়ে গুন্ডামির বিরুদ্ধে খালি কথায় নয় কাজ করে দেখাতে হবে , হিন্দু বা মুসলমান কোনো ধর্ম নিয়ে তোষামোদি করা চলবে না ,ওপর দিকে পাকিস্তানের বর্বরতার বিরুদ্ধে গুলিতে জবাব দিতে হবে , দেশের একজন সৈনিক ভাইয়ের মাথা কাটা গেলে দশ টা মাথা চাই , রক্তের বদলা রক্ত , উত্তর পূর্ব ভারত চীনের লক্ষ্য/ বুক চিতিয়ে চীনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে / দরকার পড়লে যুদ্ধ করতে হবে যা কিনা অতি প্রতিকূলতা সত্ত্বেও ইন্দিরা জী করে দেখিয়েছিলেন / জোটের নেতৃত্ব কে দেবেন ? রাহুল গান্ধী ? না কি মমতা ব্যানার্জী ? নেতৃত্বে রাহুল গান্ধী নবিশ , পরিপক্কতা নেই , নেতৃত্ব দিতেগেলে রাহুল গান্ধী কে পরিপক্কতা অর্জন করতে হবে / মমতা ব্যানার্জীর পরিপক্কতা ও দূরদর্শিতা অনেক অনেক বেশি ,লরাখু নেত্রী /তবে মনে রাখতে হবে বাংলার রাজনৈতিক সেন্টিমেন্ট আর গোটা দেশের রাজনৈতিক সেন্টিমেন্ট এক নয় , সর্ব ভারতীয় রানৈতিক সেন্টিমেন্ট এর নার্ভ বুজতে নাপাড়ার জন্যই সর্ব ভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস নাম থাকা সত্ত্বেও ভারতীয় কটি রাজ্যের ,কটি আসনে তৃণমূল কংগ্রেস প্রভাব ফেলতে পেরেছে ? ঘটনা টি বাস্তব /মমতা দেবীকে ভাবতে হবে / আজকের বিরোধী জোটের প্রধান মন্ত্রীর মুখ একটাই তিনি মমতা ব্যানার্জী / কিন্তু মাজখানে কাটা হলো প্রখর জাতীয়তাবাদ ... পাকিস্তান ইস্যু /পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তান ইস্যু বা চায়না ইস্যুর গুরুত্ব একজন বাঙালি হয়ে বেশ বুজতে পারি /অন্য রাজ্যে পাকিস্তান ইস্যু বা চায়না ইস্যুর গুরুত্ব অন্যরকম /বেকারি , দারিদ্রতা , ধর্মবাদ ,হিন্দু বা মুসলমান কোনো ধর্ম নিয়ে তুষ্টিকরণ বা বর্ণবাদ ইস্যু গুলিও অন্য রাজ্যে বেশি প্রাধান্য পায় ,নকশাল বাদ গোদের উপর বিষফোঁড়া , ভ্রষ্টাচার যা কিনা ইউ পি এ সরকার কেও বিদ্ধ করেছে বর্তমান সরকার কেও করছে , কথায় ও কাজের সমন্বয় ,নতুন সরকারের কাছে অনেক চাহিদা থাকবে / তবে প্রধান ইস্যু পাকিস্তান ,চায়না ,বেকারি , দারিদ্রতা , ধর্মবাদ ,হিন্দু বা মুসলমান কোনো ধর্ম নিয়ে তুষ্টিকরণ বা বর্ণবাদ ,ভ্রষ্টাচার ইস্যু মমতা দেবীকে সামলাতে হবে এবং তার জোট সঙ্গী দের ও সামলাতে হবে / তবে আজ যারা একটি সামান্য একটি উপনির্বাচনের ফল প্রকাশের পর পাকিস্তান জিন্দাবাদ ও আরো আরো অনেক দেশ বিরোধী স্লোগান দেয় তাদের উচ্ছাসের কাহিনী দেশ দেখছে এবং দেশের বিরোধী জোটের মানুষ প্রতিটি পদক্ষেপ দেখছেন , মমতা ব্যানার্জী কে এটাও দেখতে হবে / দেশের মানুষ দেশ কে আগে চান তার পরে মন্ত্রী আমলা হিসেব করে নিয়োগ করেন / তবে এটা বেশ বোঝা যাচ্ছে ২০১৯ দেশের মানুষ তথাকথিত রাজ্ নেতা দের বাজিয়ে নেবেন , পরখ করে দেখবেন একবছর //

Comments

Popular posts from this blog